ঢাকা , শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পেলেন চট্টগ্রামের মাছচাষী নাজিম

  • পোস্ট হয়েছে : ১০:১৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ জুলাই ২০২০
  • 77

বিজনেস আওয়ার ডেস্ক : মাছচাষী নাজিম উদ্দিন। থাকেন চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার আলী নগরে। একটি ফ্রিজ দরকার ছিলো। আস্থা রাখলেন ওয়ালটনে। গেলেন ওয়ালটনের স্থানীয় শোরুমে। ওই ফ্রিজটি কিনেই তিনি হয়ে গেলেন মিলিয়নিয়ার। ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পান তিনি। সেই টাকায় নাজিম মাছের প্রজেক্ট আরো বড় করার পাশাপাশি একমাত্র ছেলের ভবিষ্যৎ গড়ার স্বপ্ন দেখছেন।

মঙ্গলবার (২৮ জুলাই) সাতকানিয়ার কেরানিরহাট নিউমার্কেটে ওয়ালটন পণ্যের পরিবেশক এশিয়া ইলেকট্রনিক্সে নাজিম উদ্দিনের হাতে ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে পাওয়া ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেয়া হয়। সেসময় উপস্থিত ছিলেন ঢেমশা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রিদুয়ান উদ্দীন ও এশিয়া ইলেকট্রনিক্সের সত্ত্বাধিকারী নিজাম উদ্দিন।

উল্লেখ্য, অনলাইনে দ্রুত সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা দিতে সারা দেশে চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-সেভেন। এর আওতায় ওয়ালটন ফ্রিজ, ওয়াশিং মেশিন এবং মাইক্রোওয়েভ ওভেন কিনে ক্রেতারা পেতে পারেন এক মিলিয়ন বা ১০ লাখ টাকা। রয়েছে লাখপতি হওয়ার সুযোগসহ কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত ক্যাশ ভাউচার। এ সুযোগ থাকছে ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ পর্যন্ত।

এই নিয়ে সিজন ৭ এ ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হয়েছেন ৮ জন ক্রেতা। তারা হলেন ঃ গাজীপুরের দর্জি ওয়াজেদ আলী, নওগাঁর গামছা বিক্রেতা সোলায়মান হক, রাঙ্গামাটির মুরগির খামারি চাইথোয়াইঅং মারমা, দিনাজপুরের খানসামা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যালয়ের অফিস সহকারী রণজিত চন্দ্র রায়, রাজধানীর দক্ষিণ কাফরুলে গৃহিণী সুফিয়া খাতুন, কুমিল্লা লাকসামের ইউনুস মিয়া এবং পাবনার চাটমোহরে সোহেল রানা।

নাজিম উদ্দিন জানান, বাড়িতে আগে বিদেশী ব্র্যান্ডের একটি ফ্রিজ ছিল। কয়েকদিন আগে ওই ফ্রিজটি নষ্ট হয়ে যায়। এদিকে সামনে কোরবানি ঈদ। তাই কেরানির হাট নিউ মার্কেটে এশিয়া ইলেকট্রনিক্স থেকে ২৯ হাজার টাকায় ওয়ালটনের নতুন একটি ফ্রিজ কিনেছিলেন। ফ্রিজটি কেনার কিছুক্ষণ পরেই তার মোবাইলে ওয়ালটনের কাছ থেকে একটি ম্যাসেজ যায়। ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন। এটা দেখে আনন্দে আত্নহারা হয়ে পড়ি। ওয়ালটন থেকে পাওয়া টাকায় এখন তার স্বপ্ন পূরণ করবেন। মা-হারা ছেলের ভবিষ্যতের জন্যও কিছু অর্থ সঞ্চয় করবেন। তিনি ওয়ালটনকে ধন্যবাদ জানান।

ওয়ালটন ফ্রিজ কেনা প্রসঙ্গে নাজিম উদ্দিন জানান, এটি দেশীয় ব্র্যান্ড। গ্রামে যাদের বাড়িতে ফ্রিজ রেয়েছে, প্রায় সবারই ওয়ালটন ফ্রিজ। ওয়ালটন ফ্রিজগুলো উচ্চমানের। ফ্রিজের ডিজাইনও খুব সুন্দর। দামেও সাশ্রয়ী।

ওয়ালটন ফ্রিজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আনিসুর রহমান মল্লিক জানান, ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতিতে ক্রেতার নাম, মোবাইল ফোন নম্বর এবং বিক্রি করা পণ্যের মডেল নম্বরসহ বিস্তারিত তথ্য ওয়ালটনের সার্ভারে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। এর ফলে, ওয়ারেন্টি কার্ড হারিয়ে গেলেও দেশের যেকোনো ওয়ালটন সার্ভিস সেন্টার থেকে দ্রুত কাক্সিক্ষত সেবা পাচ্ছেন গ্রাহক। সার্ভিস সেন্টারের প্রতিনিধিরাও গ্রাহকের ফিডব্যাক জানতে পারছেন। এ কার্যক্রমে ক্রেতাদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে উদ্বুদ্ধ করতে মিলিয়নিয়ারসহ নিশ্চিত ক্যাশ ভাউচারের সুযোগ দেয়া হচ্ছে।

ওয়ালটন ফ্রিজের প্রোডাক্ট ম্যানেজার শহীদুজ্জামান রানা জানান, স্থানীয় বাজারে তাদের রয়েছে দেড় শতাধিক মডেলের ফ্রস্ট, নন-ফ্রস্ট, ডিপ ফ্রিজ ও বেভারেজ কুলার। দাম মাত্র ১০,৯৯০ টাকা থেকে ৬৯,৯০০ টাকার মধ্যে। রয়েছে চোখ ধাঁধানো আকর্ষণীয় ডিজাইনের গ্লাস ডোর এবং ব্যাপক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ইনভার্টার প্রযুক্তির বিএসটিআই’র ‘ফাইভ স্টার’ এনার্জি রেটিংপ্রাপ্ত ডিজিটাল ডিসপ্লে সমৃদ্ধ সাশ্রয়ী মূল্যের ফ্রিজ। ওয়ালটন ফ্রিজে ব্যবহৃত হচ্ছে ডিইসিএস টেকনোলজি সমৃদ্ধ থ্যালেটমুক্ত গ্যাসকেট, হানড্রেড পার্সেন্ট কপার কনডেনসার, ওয়াইড ভোল্টেজ ডিজাইন। ফলে এসব ফ্রিজে ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার ব্যবহারের প্রয়োজন নেই। নগদ মূল্যের পাশাপাশি বিশ্বমানের ওয়ালটন ফ্রিজ কিস্তিতে কেনার সুযোগ আছে।

সম্প্রতি কুল প্যাকসহ ডিপ ফ্রিজ বাজারে ছেড়েছে ওয়ালটন। বাংলাদেশে এই প্রথম এ প্রযুক্তির ফ্রিজার বাজারে এলো। কোরবানির ঈদ উপলক্ষ্যে করোনাভাইরাস দুর্যোগের মধ্যে ক্রেতাদের জন্য এই বিশেষ ফিচার যুক্ত করেছে ওয়ালটন।

জানা গেছে, আন্তর্জাতিক মান যাচাইকারি সংস্থা নাসদাত ইউনিভার্সাল টেস্টিং ল্যাব থেকে মান নিশ্চিত হয়ে ওয়ালটনের প্রতিটি ফ্রিজ বাজারে ছাড়া হচ্ছে। ওয়ালটন ফ্রিজের রয়েছে বিএসটিআইয়ের ফাইভ স্টার এনার্জি এফিশিয়েন্সি রেটিং। ফ্রিজ উৎপাদন ও রপ্তানিতে ওয়ালটন অর্জন করেছে আইএসও, ওএইচএসএএস, ইএমসি, সিবি, আরওএইচএস, এসএএসও, ইএসএমএ, ইসিএইচএ, জি-মার্ক, ই-মার্ক ইত্যাদি সার্টিফিকেট। আন্তর্জাতিকমানের ওয়ালটন ফ্রিজ রপ্তানি হচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে।

ফ্রিজে এক বছরের রিপ্লেসমেন্ট সুবিধার পাশাপাশি কম্প্রেসরে ১২ বছরের গ্যারান্টি দিচ্ছে ওয়ালটন। দ্রুত বিক্রয়োত্তর সেবা দিতে সারা দেশে রয়েছে ৭৪টি সার্ভিস সেন্টার।

বিজনেস আওয়ার/৩০ জুলাই, ২০২০/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পেলেন চট্টগ্রামের মাছচাষী নাজিম

পোস্ট হয়েছে : ১০:১৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ জুলাই ২০২০

বিজনেস আওয়ার ডেস্ক : মাছচাষী নাজিম উদ্দিন। থাকেন চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার আলী নগরে। একটি ফ্রিজ দরকার ছিলো। আস্থা রাখলেন ওয়ালটনে। গেলেন ওয়ালটনের স্থানীয় শোরুমে। ওই ফ্রিজটি কিনেই তিনি হয়ে গেলেন মিলিয়নিয়ার। ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পান তিনি। সেই টাকায় নাজিম মাছের প্রজেক্ট আরো বড় করার পাশাপাশি একমাত্র ছেলের ভবিষ্যৎ গড়ার স্বপ্ন দেখছেন।

মঙ্গলবার (২৮ জুলাই) সাতকানিয়ার কেরানিরহাট নিউমার্কেটে ওয়ালটন পণ্যের পরিবেশক এশিয়া ইলেকট্রনিক্সে নাজিম উদ্দিনের হাতে ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে পাওয়া ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেয়া হয়। সেসময় উপস্থিত ছিলেন ঢেমশা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রিদুয়ান উদ্দীন ও এশিয়া ইলেকট্রনিক্সের সত্ত্বাধিকারী নিজাম উদ্দিন।

উল্লেখ্য, অনলাইনে দ্রুত সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা দিতে সারা দেশে চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-সেভেন। এর আওতায় ওয়ালটন ফ্রিজ, ওয়াশিং মেশিন এবং মাইক্রোওয়েভ ওভেন কিনে ক্রেতারা পেতে পারেন এক মিলিয়ন বা ১০ লাখ টাকা। রয়েছে লাখপতি হওয়ার সুযোগসহ কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত ক্যাশ ভাউচার। এ সুযোগ থাকছে ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ পর্যন্ত।

এই নিয়ে সিজন ৭ এ ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হয়েছেন ৮ জন ক্রেতা। তারা হলেন ঃ গাজীপুরের দর্জি ওয়াজেদ আলী, নওগাঁর গামছা বিক্রেতা সোলায়মান হক, রাঙ্গামাটির মুরগির খামারি চাইথোয়াইঅং মারমা, দিনাজপুরের খানসামা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যালয়ের অফিস সহকারী রণজিত চন্দ্র রায়, রাজধানীর দক্ষিণ কাফরুলে গৃহিণী সুফিয়া খাতুন, কুমিল্লা লাকসামের ইউনুস মিয়া এবং পাবনার চাটমোহরে সোহেল রানা।

নাজিম উদ্দিন জানান, বাড়িতে আগে বিদেশী ব্র্যান্ডের একটি ফ্রিজ ছিল। কয়েকদিন আগে ওই ফ্রিজটি নষ্ট হয়ে যায়। এদিকে সামনে কোরবানি ঈদ। তাই কেরানির হাট নিউ মার্কেটে এশিয়া ইলেকট্রনিক্স থেকে ২৯ হাজার টাকায় ওয়ালটনের নতুন একটি ফ্রিজ কিনেছিলেন। ফ্রিজটি কেনার কিছুক্ষণ পরেই তার মোবাইলে ওয়ালটনের কাছ থেকে একটি ম্যাসেজ যায়। ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন। এটা দেখে আনন্দে আত্নহারা হয়ে পড়ি। ওয়ালটন থেকে পাওয়া টাকায় এখন তার স্বপ্ন পূরণ করবেন। মা-হারা ছেলের ভবিষ্যতের জন্যও কিছু অর্থ সঞ্চয় করবেন। তিনি ওয়ালটনকে ধন্যবাদ জানান।

ওয়ালটন ফ্রিজ কেনা প্রসঙ্গে নাজিম উদ্দিন জানান, এটি দেশীয় ব্র্যান্ড। গ্রামে যাদের বাড়িতে ফ্রিজ রেয়েছে, প্রায় সবারই ওয়ালটন ফ্রিজ। ওয়ালটন ফ্রিজগুলো উচ্চমানের। ফ্রিজের ডিজাইনও খুব সুন্দর। দামেও সাশ্রয়ী।

ওয়ালটন ফ্রিজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আনিসুর রহমান মল্লিক জানান, ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতিতে ক্রেতার নাম, মোবাইল ফোন নম্বর এবং বিক্রি করা পণ্যের মডেল নম্বরসহ বিস্তারিত তথ্য ওয়ালটনের সার্ভারে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। এর ফলে, ওয়ারেন্টি কার্ড হারিয়ে গেলেও দেশের যেকোনো ওয়ালটন সার্ভিস সেন্টার থেকে দ্রুত কাক্সিক্ষত সেবা পাচ্ছেন গ্রাহক। সার্ভিস সেন্টারের প্রতিনিধিরাও গ্রাহকের ফিডব্যাক জানতে পারছেন। এ কার্যক্রমে ক্রেতাদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে উদ্বুদ্ধ করতে মিলিয়নিয়ারসহ নিশ্চিত ক্যাশ ভাউচারের সুযোগ দেয়া হচ্ছে।

ওয়ালটন ফ্রিজের প্রোডাক্ট ম্যানেজার শহীদুজ্জামান রানা জানান, স্থানীয় বাজারে তাদের রয়েছে দেড় শতাধিক মডেলের ফ্রস্ট, নন-ফ্রস্ট, ডিপ ফ্রিজ ও বেভারেজ কুলার। দাম মাত্র ১০,৯৯০ টাকা থেকে ৬৯,৯০০ টাকার মধ্যে। রয়েছে চোখ ধাঁধানো আকর্ষণীয় ডিজাইনের গ্লাস ডোর এবং ব্যাপক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ইনভার্টার প্রযুক্তির বিএসটিআই’র ‘ফাইভ স্টার’ এনার্জি রেটিংপ্রাপ্ত ডিজিটাল ডিসপ্লে সমৃদ্ধ সাশ্রয়ী মূল্যের ফ্রিজ। ওয়ালটন ফ্রিজে ব্যবহৃত হচ্ছে ডিইসিএস টেকনোলজি সমৃদ্ধ থ্যালেটমুক্ত গ্যাসকেট, হানড্রেড পার্সেন্ট কপার কনডেনসার, ওয়াইড ভোল্টেজ ডিজাইন। ফলে এসব ফ্রিজে ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার ব্যবহারের প্রয়োজন নেই। নগদ মূল্যের পাশাপাশি বিশ্বমানের ওয়ালটন ফ্রিজ কিস্তিতে কেনার সুযোগ আছে।

সম্প্রতি কুল প্যাকসহ ডিপ ফ্রিজ বাজারে ছেড়েছে ওয়ালটন। বাংলাদেশে এই প্রথম এ প্রযুক্তির ফ্রিজার বাজারে এলো। কোরবানির ঈদ উপলক্ষ্যে করোনাভাইরাস দুর্যোগের মধ্যে ক্রেতাদের জন্য এই বিশেষ ফিচার যুক্ত করেছে ওয়ালটন।

জানা গেছে, আন্তর্জাতিক মান যাচাইকারি সংস্থা নাসদাত ইউনিভার্সাল টেস্টিং ল্যাব থেকে মান নিশ্চিত হয়ে ওয়ালটনের প্রতিটি ফ্রিজ বাজারে ছাড়া হচ্ছে। ওয়ালটন ফ্রিজের রয়েছে বিএসটিআইয়ের ফাইভ স্টার এনার্জি এফিশিয়েন্সি রেটিং। ফ্রিজ উৎপাদন ও রপ্তানিতে ওয়ালটন অর্জন করেছে আইএসও, ওএইচএসএএস, ইএমসি, সিবি, আরওএইচএস, এসএএসও, ইএসএমএ, ইসিএইচএ, জি-মার্ক, ই-মার্ক ইত্যাদি সার্টিফিকেট। আন্তর্জাতিকমানের ওয়ালটন ফ্রিজ রপ্তানি হচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে।

ফ্রিজে এক বছরের রিপ্লেসমেন্ট সুবিধার পাশাপাশি কম্প্রেসরে ১২ বছরের গ্যারান্টি দিচ্ছে ওয়ালটন। দ্রুত বিক্রয়োত্তর সেবা দিতে সারা দেশে রয়েছে ৭৪টি সার্ভিস সেন্টার।

বিজনেস আওয়ার/৩০ জুলাই, ২০২০/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: