ঢাকা , শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যে কারণে নোবেলের কাছ থেকে আলাদা স্ত্রী

  • পোস্ট হয়েছে : ১১:৪৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৩
  • 49

বিনোদন ডেস্ক: ঈদের দিন ফেসবুকে নিজেকে সিঙ্গেল দাবি করে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন আলোচিত কণ্ঠশিল্পী মাইনুল আহসান নোবেল। সেখানে লিখেছেন, ‘সিঙ্গেলদের আবার কিসের ঈদ? যা-ই হোক, ঈদ মোবারক।’

তবে নোবেলের স্ত্রী সালসাবিল মাহমুদ বলছেন ভিন্ন কথা। শনিবার দুপুরে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘আমাদের ডিভোর্স হয়নি। তবে আলাদা থাকি।’

নোবেলের কথার সত্যতা নিয়েও প্রশ্ন আছে। কেননা এই গায়ক গত মার্চ মাসে সালসাবিল মাহমুদকে নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে গেছেন। একসঙ্গে থাকার পরেও নোবেলের ‘একাকিত্ব’ আর সালসাবিলের ‘সেপারেশন’ কেন?

এ বিষয়ে সালসাবিল মাহমুদ বলেন, ‘আমি ২০২০ সালে বান্দরবানের একটি ঘটনার কারণে নোবেলকে ডিভোর্সের চিঠি পাঠিয়েছিলাম। ওই সময় সে নেশায় আসক্ত ছিল। পরে নোবেল ভুল স্বীকার করে এবং নেশা থেকে বিরত থাকে। তাকে চিকিৎসার চেষ্টা করি। পরে আবার নেশা শুরু করে। যার ফলে আমরা আলাদা থাকতে শুরু করি। কিন্তু অফিশিয়ালি ডিভোর্স হয়নি। অবশ্য সে সবখানে বলে বেড়াচ্ছে আমাদের ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে।’

দুবাই প্রসঙ্গে বলেন, ‘আবার সম্ভাবনা ছিল যে সব ঠিকঠাক হয়ে যাবে। মাসখানেক আগে সম্ভাবনা তৈরি হয়। যার ফলে আমরা একত্রে দুবাই গিয়েছিলাম। কিন্তু আসার পরেই সে আবার আগের জায়গায় ফিরে গেছে। নেশা না ছাড়লে হয়তো এই সম্পর্ক বেশিদূর টেনে নেওয়া সম্ভব না।’

বিজনেস আওয়ার/২৩এপ্রিল, ২০২৩/এএইচএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

যে কারণে নোবেলের কাছ থেকে আলাদা স্ত্রী

পোস্ট হয়েছে : ১১:৪৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৩

বিনোদন ডেস্ক: ঈদের দিন ফেসবুকে নিজেকে সিঙ্গেল দাবি করে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন আলোচিত কণ্ঠশিল্পী মাইনুল আহসান নোবেল। সেখানে লিখেছেন, ‘সিঙ্গেলদের আবার কিসের ঈদ? যা-ই হোক, ঈদ মোবারক।’

তবে নোবেলের স্ত্রী সালসাবিল মাহমুদ বলছেন ভিন্ন কথা। শনিবার দুপুরে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘আমাদের ডিভোর্স হয়নি। তবে আলাদা থাকি।’

নোবেলের কথার সত্যতা নিয়েও প্রশ্ন আছে। কেননা এই গায়ক গত মার্চ মাসে সালসাবিল মাহমুদকে নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে গেছেন। একসঙ্গে থাকার পরেও নোবেলের ‘একাকিত্ব’ আর সালসাবিলের ‘সেপারেশন’ কেন?

এ বিষয়ে সালসাবিল মাহমুদ বলেন, ‘আমি ২০২০ সালে বান্দরবানের একটি ঘটনার কারণে নোবেলকে ডিভোর্সের চিঠি পাঠিয়েছিলাম। ওই সময় সে নেশায় আসক্ত ছিল। পরে নোবেল ভুল স্বীকার করে এবং নেশা থেকে বিরত থাকে। তাকে চিকিৎসার চেষ্টা করি। পরে আবার নেশা শুরু করে। যার ফলে আমরা আলাদা থাকতে শুরু করি। কিন্তু অফিশিয়ালি ডিভোর্স হয়নি। অবশ্য সে সবখানে বলে বেড়াচ্ছে আমাদের ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে।’

দুবাই প্রসঙ্গে বলেন, ‘আবার সম্ভাবনা ছিল যে সব ঠিকঠাক হয়ে যাবে। মাসখানেক আগে সম্ভাবনা তৈরি হয়। যার ফলে আমরা একত্রে দুবাই গিয়েছিলাম। কিন্তু আসার পরেই সে আবার আগের জায়গায় ফিরে গেছে। নেশা না ছাড়লে হয়তো এই সম্পর্ক বেশিদূর টেনে নেওয়া সম্ভব না।’

বিজনেস আওয়ার/২৩এপ্রিল, ২০২৩/এএইচএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: