ঢাকা , শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফ্রান্স বাংলাদেশের বিশ্বস্ত উন্নয়ন সহযোগী : প্রধানমন্ত্রী

  • পোস্ট হয়েছে : ০৪:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • 4

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ফ্রান্স বাংলাদেশের বিশ্বস্ত উন্নয়ন সহযোগী। এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ভূ-রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ও ফ্রান্স নেতৃস্থানীয় ও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে।

সোমবার (১১ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ সফররত ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁর সঙ্গে বৈঠকের পর এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজ বাংলাদেশ ও ফ্রান্সের মধ্যেকার পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে চলমান সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি ঐতিহাসিক দিন। আমার বাবা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালে যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের সূচনা করেছিলেন, আজ তা নতুন মাত্রায় উন্নীত হয়েছে।

অত্যন্ত সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁর সঙ্গে সার্বিক বিষয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রেক্ষাপটে ফ্রান্স বাংলাদেশের নীতি প্রণয়নের স্বার্বভৌমত্বকে সম্মান ও সমর্থন জানিয়েছে, উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ ও ফ্রান্সের মধ্যেকার এই নতুন কৌশলগত অগ্রযাত্রা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা ও বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে আমরা উভয়েই আশাবাদী।

বিজনেস আওয়ার/১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩/পিএস

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

ফ্রান্স বাংলাদেশের বিশ্বস্ত উন্নয়ন সহযোগী : প্রধানমন্ত্রী

পোস্ট হয়েছে : ০৪:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ফ্রান্স বাংলাদেশের বিশ্বস্ত উন্নয়ন সহযোগী। এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ভূ-রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ও ফ্রান্স নেতৃস্থানীয় ও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে।

সোমবার (১১ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ সফররত ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁর সঙ্গে বৈঠকের পর এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজ বাংলাদেশ ও ফ্রান্সের মধ্যেকার পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে চলমান সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি ঐতিহাসিক দিন। আমার বাবা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালে যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের সূচনা করেছিলেন, আজ তা নতুন মাত্রায় উন্নীত হয়েছে।

অত্যন্ত সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁর সঙ্গে সার্বিক বিষয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রেক্ষাপটে ফ্রান্স বাংলাদেশের নীতি প্রণয়নের স্বার্বভৌমত্বকে সম্মান ও সমর্থন জানিয়েছে, উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ ও ফ্রান্সের মধ্যেকার এই নতুন কৌশলগত অগ্রযাত্রা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা ও বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে আমরা উভয়েই আশাবাদী।

বিজনেস আওয়ার/১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩/পিএস

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: