ঢাকা , রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরস্কার পেলো রানার

  • পোস্ট হয়েছে : ০৪:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ অক্টোবর ২০২৩
  • 1

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরস্কার ২০২২” পেয়েছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত রানার অটোমোবাইলস পিএলসি।

মঙ্গলবার (০৩ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর ওসমানী মিলনায়তনে রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন এর  কাছ থেকে এই পুরস্কার গ্রহণ করেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান খান।

,এ সময়ে শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন এমপিসহ অন্যান্য অতিথিগণ উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় রাষ্ট্রপতি বলেন, দেশের অগ্রগতির জন্য বেসরকারি শিল্পখাত অনেক অবদান রেখে যাচ্ছেন, তিনি আশা করেন আগামী ৪র্থ শিল্প বিপ্লব ও আমাদের এই সকল শিল্পখাতের হাত ধরে আসবে।

পুরস্কার গ্রহণ শেষে রানার গ্রুপের চেয়ারম্যান বলেন, রাষ্ট্রপতির এই পুরস্কার আমাদের প্রেরণা। এই পুরস্কার আমি আমার সকল কর্মীকে উৎসর্গ করলাম। যারা নিরলস পরিশ্রম করে রানার অটোমোবাইল পিএলসি কে এই পুরস্কার এনে দিয়েছেন।

রানার গ্রুপ বাংলাদেশের প্রথমসারির একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, যা ২০০০ সাল থেকে সুনাম ও সততার সাথে ব্যবসা পরিচালনা করে দেশের অর্থনীতিতে প্রতিনিয়ত অবদান রেখে চলেছে। রানার গ্রুপের অন্যতম প্রধান প্রতিষ্ঠান রানার অটোমোবাইলস পিএলসি ২০১১ সাল থেকে ময়মনসিংহের ভালুকায় দেশের সর্ববৃহৎ এবং বিশ্বমানের নিজস্ব মোটর সাইকেল কারখানায় বাংলাদেশী ‌‌রানার ব্র্যান্ডের বিভিন্ন মডেলের মোটরসাইকেল এবং যন্ত্রাংশ উৎপাদন ও বিপণন করছে।

“রানার” একমাত্র “বাংলাদেশী অটোমোবাইল ব্র্যান্ড” যা মোটরসাইকেল ও থ্রি উইলার উৎপাদনের প্রতিটি ধাপে বৈশ্বিক গুণগত মান ও যথাযথ বিক্রয়োত্তর সেবা নিশ্চিত করছে বলেই বিশ্বের নামি দামী ব্র্যান্ডের সাথে প্রতিযোগিতা করে বাংলাদেশে একটি নির্ভরযোগ্য মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। রানার অটোমোবাইলস দেশের মানুষের আস্থা অর্জনের পাশাপাশি ২০১৭ সাল থেকে “রানার” “মেইড ইন বাংলাদেশ” ব্র্যান্ড এর মোটরসাইকেল নেপাল ও ভূটান এ রপ্তানির মাধ্যমে প্রথম বাংলাদেশী অটোমোবাইল রপ্তানীকারক প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশের পতাকাকে বিদেশের মাটিতে নিয়ে গেছে এবং রপ্তানিশিল্পকে একটি নতুন উচ্চতায় পৌঁছে।

আমাদের মোটরসাইকেল ও থ্রি উইলার দেশের জন্য বয়ে আনবে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি, তৈরি করবে দক্ষ জনশক্তি, ও রপ্তানি বাজারকে বিশ্ব দরবারে আরো একধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে এ লক্ষ্যে হাজার দক্ষ র্কমী নিরলস পরশ্রিম করে যাচ্ছনে।

বিজনেস আওয়ার/০৩ অক্টোবর, ২০২৩/পিএস

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরস্কার পেলো রানার

পোস্ট হয়েছে : ০৪:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ অক্টোবর ২০২৩

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরস্কার ২০২২” পেয়েছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত রানার অটোমোবাইলস পিএলসি।

মঙ্গলবার (০৩ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর ওসমানী মিলনায়তনে রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন এর  কাছ থেকে এই পুরস্কার গ্রহণ করেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান খান।

,এ সময়ে শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন এমপিসহ অন্যান্য অতিথিগণ উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় রাষ্ট্রপতি বলেন, দেশের অগ্রগতির জন্য বেসরকারি শিল্পখাত অনেক অবদান রেখে যাচ্ছেন, তিনি আশা করেন আগামী ৪র্থ শিল্প বিপ্লব ও আমাদের এই সকল শিল্পখাতের হাত ধরে আসবে।

পুরস্কার গ্রহণ শেষে রানার গ্রুপের চেয়ারম্যান বলেন, রাষ্ট্রপতির এই পুরস্কার আমাদের প্রেরণা। এই পুরস্কার আমি আমার সকল কর্মীকে উৎসর্গ করলাম। যারা নিরলস পরিশ্রম করে রানার অটোমোবাইল পিএলসি কে এই পুরস্কার এনে দিয়েছেন।

রানার গ্রুপ বাংলাদেশের প্রথমসারির একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, যা ২০০০ সাল থেকে সুনাম ও সততার সাথে ব্যবসা পরিচালনা করে দেশের অর্থনীতিতে প্রতিনিয়ত অবদান রেখে চলেছে। রানার গ্রুপের অন্যতম প্রধান প্রতিষ্ঠান রানার অটোমোবাইলস পিএলসি ২০১১ সাল থেকে ময়মনসিংহের ভালুকায় দেশের সর্ববৃহৎ এবং বিশ্বমানের নিজস্ব মোটর সাইকেল কারখানায় বাংলাদেশী ‌‌রানার ব্র্যান্ডের বিভিন্ন মডেলের মোটরসাইকেল এবং যন্ত্রাংশ উৎপাদন ও বিপণন করছে।

“রানার” একমাত্র “বাংলাদেশী অটোমোবাইল ব্র্যান্ড” যা মোটরসাইকেল ও থ্রি উইলার উৎপাদনের প্রতিটি ধাপে বৈশ্বিক গুণগত মান ও যথাযথ বিক্রয়োত্তর সেবা নিশ্চিত করছে বলেই বিশ্বের নামি দামী ব্র্যান্ডের সাথে প্রতিযোগিতা করে বাংলাদেশে একটি নির্ভরযোগ্য মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। রানার অটোমোবাইলস দেশের মানুষের আস্থা অর্জনের পাশাপাশি ২০১৭ সাল থেকে “রানার” “মেইড ইন বাংলাদেশ” ব্র্যান্ড এর মোটরসাইকেল নেপাল ও ভূটান এ রপ্তানির মাধ্যমে প্রথম বাংলাদেশী অটোমোবাইল রপ্তানীকারক প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশের পতাকাকে বিদেশের মাটিতে নিয়ে গেছে এবং রপ্তানিশিল্পকে একটি নতুন উচ্চতায় পৌঁছে।

আমাদের মোটরসাইকেল ও থ্রি উইলার দেশের জন্য বয়ে আনবে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি, তৈরি করবে দক্ষ জনশক্তি, ও রপ্তানি বাজারকে বিশ্ব দরবারে আরো একধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে এ লক্ষ্যে হাজার দক্ষ র্কমী নিরলস পরশ্রিম করে যাচ্ছনে।

বিজনেস আওয়ার/০৩ অক্টোবর, ২০২৩/পিএস

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: