ঢাকা , মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাজায় শরণার্থী শিবিরে হামলায় ২০০ জন নিহত

  • পোস্ট হয়েছে : ০৯:০১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ নভেম্বর ২০২৩
  • 2

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : গত ২৪ ঘন্টায় জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে প্রথম এবং দ্বিতীয় ইসরায়েলি বোমা হামলায় ২০০ জন নিহত হয়েছে। হামলায় এখন পর্যন্ত ১০০ নিখোঁজ রয়েছে। আর হামলায় ৭৭৭ জন আহত হওয়ার খবর জানিয়েছে বার্তা সংস্থা আল জাজিরা।

গাজার সরকারি মিডিয়া অফিসের বরাত দিয়ে আল জাজিরা এ খবর প্রকাশ করে।

জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস মঙ্গলবার ও বুধবার জাবালিয়ায় ইসরায়েলি হামলাকে “ভয়াবহ” বলে বর্ণনা করেছেন, অন্যদিকে জাতিসংঘের মানবাধিকার হাই কমিশনার বলেছেন “অসমানুপাতিক হামলা” “যুদ্ধাপরাধ” হতে পারে।

এদিকে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী হামাসের সিনিয়র কমান্ডার মুহাম্মাদ আসারকে হত্যা করেছে বলে দাবি করেছে। মুহাম্মদ আসারকে হামাসের “অ্যান্টিট্যাঙ্ক মিসাইল ইউনিটের” প্রধান হিসেবে চিহ্নিত করেছে।

ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী এক বিবৃতিতে বলেছে, “আসার গাজা জুড়ে হামাসের সমস্ত ট্যাঙ্ক বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র ইউনিটের জন্য দায়ী ছিল।” বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, তার নেতৃত্বে হামাস বেসামরিক ও সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে অসংখ্য ট্যাঙ্ক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। তবে হামাসের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য করা হয়নি।

বিজনেস আওয়ার/পিএস

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

গাজায় শরণার্থী শিবিরে হামলায় ২০০ জন নিহত

পোস্ট হয়েছে : ০৯:০১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ নভেম্বর ২০২৩

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : গত ২৪ ঘন্টায় জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে প্রথম এবং দ্বিতীয় ইসরায়েলি বোমা হামলায় ২০০ জন নিহত হয়েছে। হামলায় এখন পর্যন্ত ১০০ নিখোঁজ রয়েছে। আর হামলায় ৭৭৭ জন আহত হওয়ার খবর জানিয়েছে বার্তা সংস্থা আল জাজিরা।

গাজার সরকারি মিডিয়া অফিসের বরাত দিয়ে আল জাজিরা এ খবর প্রকাশ করে।

জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস মঙ্গলবার ও বুধবার জাবালিয়ায় ইসরায়েলি হামলাকে “ভয়াবহ” বলে বর্ণনা করেছেন, অন্যদিকে জাতিসংঘের মানবাধিকার হাই কমিশনার বলেছেন “অসমানুপাতিক হামলা” “যুদ্ধাপরাধ” হতে পারে।

এদিকে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী হামাসের সিনিয়র কমান্ডার মুহাম্মাদ আসারকে হত্যা করেছে বলে দাবি করেছে। মুহাম্মদ আসারকে হামাসের “অ্যান্টিট্যাঙ্ক মিসাইল ইউনিটের” প্রধান হিসেবে চিহ্নিত করেছে।

ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী এক বিবৃতিতে বলেছে, “আসার গাজা জুড়ে হামাসের সমস্ত ট্যাঙ্ক বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র ইউনিটের জন্য দায়ী ছিল।” বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, তার নেতৃত্বে হামাস বেসামরিক ও সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে অসংখ্য ট্যাঙ্ক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। তবে হামাসের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য করা হয়নি।

বিজনেস আওয়ার/পিএস

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: