ঢাকা , সোমবার, ১৩ মে ২০২৪, ৩০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কারা যোগ দিলেন তৃণমূল বিএনপিতে

  • পোস্ট হয়েছে : ০৭:৩৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ নভেম্বর ২০২৩
  • 5

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক: দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের অর্ধশত নেতাকর্মী তৃণমূল বিএনপিতে যোগদান করেছেন। আগামী নির্বাচনে ৩০০ আসনেই তৃণমূল বিএনপির প্রার্থীরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে জানিয়েছেন দলটির চেয়ারপারসন শমসের মুবিন চৌধুরী।

বুধবার (৮ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে ‘আনুষ্ঠানিকভাবে তৃণমূল বিএনপিতে যোগদান ও আলোচনা সভা’য় এ কথা জানান শমসের মুবীন চৌধুরী।

তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপার্সন শমসের মুবিন চৌধুরী বলেন, গত ১৯ সেপ্টেম্বর আমাদের জাতীয় কাউন্সিল হয়। আজ অসংখ্য নেতাকর্মী তৃণমূল বিএনপিতে যোগদান করেছেন। এটি প্রমাণ করে যে, বাংলার মানুষ একটি নতুন ধরনের রাজনীতি দেখতে চায়। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে সর্বস্বান্ত হয়ে আজ শ্রমিকরা রাস্তায় বিক্ষোভ করছে।

তিনি বলেন, সামনে নির্বাচন আসছে, আমরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব। আসন্ন নির্বাচনে আমরা প্রতিটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব। আমরা আশা করি, নির্বাচন কমিশন তার ক্ষমতা যথাযথ প্রয়োগ করে একটি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করবে। জনগণ ভোট দেবে। আমরা হত্যার রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না, সেটি লগি-বৈঠা দিয়ে হত্যা হোক কিংবা পেট্রোল বোমা দিয়ে হত্যা হোক।

তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার বলেন, আমি আপনাদের অঙ্গীকার দিতে চাই যে, দলের সব সদস্য হবে এই দলের নেতা। তৃণমূল বিএনপির কাছে তাদের আসতে হবে না। তৃণমূল বিএনপি যাবে তৃণমূলের কাছে। দলীয় কমিটিসহ সব কিছু কেন্দ্রভিত্তিক হবে।

দলটিতে যোগদান করা নেতাকর্মীদের মধ্যে রয়েছেন কয়েকজন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা, সাংবাদিক ও আইনজীবী।

যারা যোগদান করেছেন : সাবেক জেলা ও দায়রা জজ সিরাজুল ইসলাম, জাপা চেয়ারম্যানের সাবেক উপদেষ্টা কর্নেল অবসরপ্রাপ্ত সাব্বির আহমেদ, সাবেক জাতীয় পার্টির নেত্রী ডা. আইভীর সরকার, ছাত্রলীগের সাবেক প্রচার সম্পাদক নেত্রকোনার মোহাম্মদ আলী, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সন্তোষ সারমা, এলডিপি থেকে আসা লস্কর হারুনুর রশিদ, সাভারের অ্যাডভোকেট মাহবুব হাসান তুষার, জয়পুরহাটের মাসুদ রেজা, নরসিংদীর নাজমুল শিকদার, শাহাদাত হোসেন, নেত্রকোনার শওকত তালুকদার, শহিদুল ইসলাম, টাঙ্গাইলের শরিফুজ্জামান খান, মানিকগঞ্জের শেখ শাহিনুর রহমান, পটুয়াখালীর এনায়েতুল ইসলাম, জয়পুরহাটের মোবারক, নওগাঁর অ্যাডভোকেট আব্দুল মোতালেব, খুলনার নাদির উদ্দিন খান, নেত্রকোনার মজিবুর রহমান খান, খুলনার হাফিজুল ইসলাম, জয়পুরহাটের আবুল বাশার চৌধুরী, ফেনীর খায়েজ আহমেদ ভূঁইয়া, গোপালগঞ্জের চার্লস বৌদ্ধ, ঢাকা-১৭ আসনের আবু বৌদ্ধ, নোয়াখালীর সৈয়দ আহমেদ, কক্সবাজার মোহম্মদ শাহ আলম, বগুড়ার সুমন মন্ডল, আবু রায়হান, সাজিদ খান, চট্টগ্রামের শাহাদাত চৌধুরী, পটুয়াখালীর দলিল উদ্দিন, টাঙ্গাইলের শহিদুল ইসলাম, কুমিল্লার মো. মাইনুদ্দিন প্রমুখ।

বিজনেস আওয়ার/এএইচএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

কারা যোগ দিলেন তৃণমূল বিএনপিতে

পোস্ট হয়েছে : ০৭:৩৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ নভেম্বর ২০২৩

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক: দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের অর্ধশত নেতাকর্মী তৃণমূল বিএনপিতে যোগদান করেছেন। আগামী নির্বাচনে ৩০০ আসনেই তৃণমূল বিএনপির প্রার্থীরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে জানিয়েছেন দলটির চেয়ারপারসন শমসের মুবিন চৌধুরী।

বুধবার (৮ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে ‘আনুষ্ঠানিকভাবে তৃণমূল বিএনপিতে যোগদান ও আলোচনা সভা’য় এ কথা জানান শমসের মুবীন চৌধুরী।

তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপার্সন শমসের মুবিন চৌধুরী বলেন, গত ১৯ সেপ্টেম্বর আমাদের জাতীয় কাউন্সিল হয়। আজ অসংখ্য নেতাকর্মী তৃণমূল বিএনপিতে যোগদান করেছেন। এটি প্রমাণ করে যে, বাংলার মানুষ একটি নতুন ধরনের রাজনীতি দেখতে চায়। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে সর্বস্বান্ত হয়ে আজ শ্রমিকরা রাস্তায় বিক্ষোভ করছে।

তিনি বলেন, সামনে নির্বাচন আসছে, আমরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব। আসন্ন নির্বাচনে আমরা প্রতিটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব। আমরা আশা করি, নির্বাচন কমিশন তার ক্ষমতা যথাযথ প্রয়োগ করে একটি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করবে। জনগণ ভোট দেবে। আমরা হত্যার রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না, সেটি লগি-বৈঠা দিয়ে হত্যা হোক কিংবা পেট্রোল বোমা দিয়ে হত্যা হোক।

তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার বলেন, আমি আপনাদের অঙ্গীকার দিতে চাই যে, দলের সব সদস্য হবে এই দলের নেতা। তৃণমূল বিএনপির কাছে তাদের আসতে হবে না। তৃণমূল বিএনপি যাবে তৃণমূলের কাছে। দলীয় কমিটিসহ সব কিছু কেন্দ্রভিত্তিক হবে।

দলটিতে যোগদান করা নেতাকর্মীদের মধ্যে রয়েছেন কয়েকজন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা, সাংবাদিক ও আইনজীবী।

যারা যোগদান করেছেন : সাবেক জেলা ও দায়রা জজ সিরাজুল ইসলাম, জাপা চেয়ারম্যানের সাবেক উপদেষ্টা কর্নেল অবসরপ্রাপ্ত সাব্বির আহমেদ, সাবেক জাতীয় পার্টির নেত্রী ডা. আইভীর সরকার, ছাত্রলীগের সাবেক প্রচার সম্পাদক নেত্রকোনার মোহাম্মদ আলী, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সন্তোষ সারমা, এলডিপি থেকে আসা লস্কর হারুনুর রশিদ, সাভারের অ্যাডভোকেট মাহবুব হাসান তুষার, জয়পুরহাটের মাসুদ রেজা, নরসিংদীর নাজমুল শিকদার, শাহাদাত হোসেন, নেত্রকোনার শওকত তালুকদার, শহিদুল ইসলাম, টাঙ্গাইলের শরিফুজ্জামান খান, মানিকগঞ্জের শেখ শাহিনুর রহমান, পটুয়াখালীর এনায়েতুল ইসলাম, জয়পুরহাটের মোবারক, নওগাঁর অ্যাডভোকেট আব্দুল মোতালেব, খুলনার নাদির উদ্দিন খান, নেত্রকোনার মজিবুর রহমান খান, খুলনার হাফিজুল ইসলাম, জয়পুরহাটের আবুল বাশার চৌধুরী, ফেনীর খায়েজ আহমেদ ভূঁইয়া, গোপালগঞ্জের চার্লস বৌদ্ধ, ঢাকা-১৭ আসনের আবু বৌদ্ধ, নোয়াখালীর সৈয়দ আহমেদ, কক্সবাজার মোহম্মদ শাহ আলম, বগুড়ার সুমন মন্ডল, আবু রায়হান, সাজিদ খান, চট্টগ্রামের শাহাদাত চৌধুরী, পটুয়াখালীর দলিল উদ্দিন, টাঙ্গাইলের শহিদুল ইসলাম, কুমিল্লার মো. মাইনুদ্দিন প্রমুখ।

বিজনেস আওয়ার/এএইচএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: