ঢাকা , রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভুয়া প্রতিবেদনে আইপিও অনুমতিসহ ১২ বিষয়ে তদন্তে কড়া সিদ্ধান্ত

  • পোস্ট হয়েছে : ১২:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • 108

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক: পুঁজিবাজারে বিগত সময়ের অনিয়ম, কারসাজি ও দুর্নীতির অনুসন্ধানে ‘অনুসন্ধান ও তদন্ত কমিটি’ গঠন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

রোববার (১ সেপ্টেম্বর) বিএসইসির ৯১৮ তম জরুরি কমিশন সভায় ৫ সদস্যের এ কমিটি গঠন করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ।

বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র ফারহানা ফারুকী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

পাঁচ সদস্যের এ কমিটিতে রয়েছেন- যুক্তরাষ্ট্রের টেরা রিসোর্সেস ইন্টারন্যাশনালের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এবং কনসালটেন্ট জিয়া ইউ আহমেদ, ফিনান্সিয়াল সেক্টর স্পেশালিস্ট ইয়াওয়ার সাইদ, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সাবেক সদস্য (পিআরএল) মো. শফিকুর রহমান, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের ডেপুটি এ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার মো. জিশান হায়দার এবং বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মো. আনোয়ারুল ইসলাম।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কমিশন সভায় পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতা, বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সুরক্ষা ও পুঁজিবাজারের উপর বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে বিগত সময়ের অনিয়ম, কারসাজি ও দুর্নীতির বিষয়ে এতদসংক্রান্ত আইন ও বিধি বিধানের আলোকে অনুসন্ধান ও তদন্ত করার জন্য সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন অর্ডিন্যান্স, ১৯৬৯ এর সেকশন ২১ এবং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩ এর ধারা ১৭ক এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন কর্তৃক জিয়া ইউ আহমেদের নেতৃত্বে একটি ‘অনুসন্ধান ও তদন্ত কমিটি’ গঠনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।

অনুসন্ধান ও তদন্ত কমিটি প্রথম ধাপে তদন্ত ও অনুসন্ধান ৬০ (ষাট) দিবসের মধ্যে সম্পন্ন করে কমিশনে প্রতিবেদন দাখিল করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

অনুসন্ধান ও তদন্ত কমিটি প্রথম ধাপে ১২টি বিষয়ে তদন্ত করবে। সেগুলো হচ্ছে- বেক্সিমকো গ্রীন-সুকুক আল ইসতিসনা ইস্যু সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়াদি অনুসন্ধান ও তদন্ত; আইএফআইসি গুয়ারান্টিড শ্রীপুর টাউনশিপ গ্রীন জিরো কুপন বন্ড ইস্যু সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়াদি অনুসন্ধান ও তদন্ত; চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসির (সিএসই) স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার বা কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতিষ্ঠান এবিজি লিমিটেডের অনুমোদন/মনোনয়ন, শেয়ার বরাদ্দকরণ/ শেয়ার অধিগ্রহণ ও মূল্য নির্ধারণ সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়াদি অনুসন্ধান ও তদন্ত; বেস্ট হোল্ডিংস লিমিটেড সংক্রান্ত আইপিও অনুমোদন ও ইস্যু সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়াদি অনুসন্ধান ও তদন্ত; আল-আমিন কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ সংক্রান্ত পুঁজিবাজারের যাবতীয় অনিয়ম ও কারসাজি, ব্লক মার্কেটে শেয়ার অধিগ্রহণ সংক্রান্ত কারসাজি এবং ওটিসি থেকে এসএমই প্ল্যাটফর্মে স্থানান্তরের জন্য বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আরোপিত শর্তসমূহ পরিপালনের হালনাগাদ তথ্যাদিসহ যাবতীয় বিষয়ে অনুসন্ধান ও তদন্ত; সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেড সংক্রান্ত পুজিবাজারে যাবতীয় অনিয়ম ও কারসাজি এবং ২০২০ সালে কোম্পানিটিকে ওভার-দ্য-কাউন্টার (ওটিসি) মার্কেট থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান বোর্ডে পুনরায় তালিকাভুক্তকরণ সংক্রান্ত অনিয়ম এবং কোম্পানিটির শেয়ার মূল্য অস্বাভাবিক বৃদ্ধির সাথে জড়িত ব্যক্তিবর্গ ও প্রতিষ্ঠানসমূহের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান ও তদন্ত।

এছাড়াও, ফরচুন সুজ লিমিটেড সংক্রান্ত পুঁজিবাজারের যাবতীয় অনিয়ম ও কারসাজি, বিনিয়োগকারীদের মধ্যে লভ্যাংশ বিতরণ সংক্রান্ত অনিয়ম এবং কোম্পানিটির শেয়ার মূল্য বৃদ্ধির সাথে জড়িত ব্যক্তিবর্গ ও প্রতিষ্ঠানসমূহের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান ও তদন্ত; রিং শাইন টেক্সটাইল লিমিটেডের প্রাইভেট ও পাবলিক অফারের মাধ্যমে মূলধন উত্তোলন ও বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন অতিরঞ্জিত করে বিক্রয় বেশি দেখানো এবং ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যেমে অর্থ স্থানান্তর/পাচার বিষয়ে অনুসন্ধান ও তদন্ত; একমি পেস্টিসাইডস লিমিটেড সংক্রান্ত পুঁজিবাজারের যাবতীয় অনিয়ম ও কারসাজি, বিনিয়োগকারীদের মধ্যে লভ্যাংশ বিতরণ সংক্রান্ত অনিয়ম এবং আইপিওর মাধ্যমে উত্তোলিত টাকা থেকে ন্যাশনাল ফাইন্যান্সের ঋণ পরিশোধের অনিয়মের বিষয়ে অনুসন্ধান ও তদন্ত; কোয়েস্ট বিডিসি লিমিটেড (পূর্বে পদ্মা প্রিন্টার্স অ্যান্ড কালারস লিমিটেড) সংক্রান্ত পুঁজিবাজারের যাবতীয় অনিয়ম ও কারসাজির বিষয়ে অনুসন্ধান ও তদন্ত; কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড সংক্রান্ত পুঁজিবাজারের যাবতীয় অনিয়ম ও কারসাজির বিষয়ে অনুসন্ধান ও তদন্ত এবং এমারেল্ড ওয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ার অধিগ্রহণ/হস্তান্তর, মূল্য সংবেদনশীল তথ্য সরবরাহ, সেকেন্ডারি মার্কেটে অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধি এবং এ সংক্রান্ত পুঁজিবাজারের যাবতীয় অনিয়ম ও কারসাজির বিষয়ে অনুসন্ধান ও তদন্ত করবে এ কমিটি।

কমিশন প্রয়োজনবোধে অনুসন্ধান ও তদন্ত কমিটিতে নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্ত করতে পারবে। কমিশন অনুসন্ধান ও তদন্ত কমিটিকে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

বিজনেস আওয়ার/ সেপ্টেম্বর ০২ / এ এইচ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

ভুয়া প্রতিবেদনে আইপিও অনুমতিসহ ১২ বিষয়ে তদন্তে কড়া সিদ্ধান্ত

পোস্ট হয়েছে : ১২:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক: পুঁজিবাজারে বিগত সময়ের অনিয়ম, কারসাজি ও দুর্নীতির অনুসন্ধানে ‘অনুসন্ধান ও তদন্ত কমিটি’ গঠন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

রোববার (১ সেপ্টেম্বর) বিএসইসির ৯১৮ তম জরুরি কমিশন সভায় ৫ সদস্যের এ কমিটি গঠন করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ।

বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র ফারহানা ফারুকী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

পাঁচ সদস্যের এ কমিটিতে রয়েছেন- যুক্তরাষ্ট্রের টেরা রিসোর্সেস ইন্টারন্যাশনালের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এবং কনসালটেন্ট জিয়া ইউ আহমেদ, ফিনান্সিয়াল সেক্টর স্পেশালিস্ট ইয়াওয়ার সাইদ, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সাবেক সদস্য (পিআরএল) মো. শফিকুর রহমান, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের ডেপুটি এ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার মো. জিশান হায়দার এবং বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মো. আনোয়ারুল ইসলাম।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কমিশন সভায় পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতা, বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সুরক্ষা ও পুঁজিবাজারের উপর বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে বিগত সময়ের অনিয়ম, কারসাজি ও দুর্নীতির বিষয়ে এতদসংক্রান্ত আইন ও বিধি বিধানের আলোকে অনুসন্ধান ও তদন্ত করার জন্য সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন অর্ডিন্যান্স, ১৯৬৯ এর সেকশন ২১ এবং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩ এর ধারা ১৭ক এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন কর্তৃক জিয়া ইউ আহমেদের নেতৃত্বে একটি ‘অনুসন্ধান ও তদন্ত কমিটি’ গঠনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।

অনুসন্ধান ও তদন্ত কমিটি প্রথম ধাপে তদন্ত ও অনুসন্ধান ৬০ (ষাট) দিবসের মধ্যে সম্পন্ন করে কমিশনে প্রতিবেদন দাখিল করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

অনুসন্ধান ও তদন্ত কমিটি প্রথম ধাপে ১২টি বিষয়ে তদন্ত করবে। সেগুলো হচ্ছে- বেক্সিমকো গ্রীন-সুকুক আল ইসতিসনা ইস্যু সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়াদি অনুসন্ধান ও তদন্ত; আইএফআইসি গুয়ারান্টিড শ্রীপুর টাউনশিপ গ্রীন জিরো কুপন বন্ড ইস্যু সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়াদি অনুসন্ধান ও তদন্ত; চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসির (সিএসই) স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার বা কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতিষ্ঠান এবিজি লিমিটেডের অনুমোদন/মনোনয়ন, শেয়ার বরাদ্দকরণ/ শেয়ার অধিগ্রহণ ও মূল্য নির্ধারণ সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়াদি অনুসন্ধান ও তদন্ত; বেস্ট হোল্ডিংস লিমিটেড সংক্রান্ত আইপিও অনুমোদন ও ইস্যু সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়াদি অনুসন্ধান ও তদন্ত; আল-আমিন কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ সংক্রান্ত পুঁজিবাজারের যাবতীয় অনিয়ম ও কারসাজি, ব্লক মার্কেটে শেয়ার অধিগ্রহণ সংক্রান্ত কারসাজি এবং ওটিসি থেকে এসএমই প্ল্যাটফর্মে স্থানান্তরের জন্য বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আরোপিত শর্তসমূহ পরিপালনের হালনাগাদ তথ্যাদিসহ যাবতীয় বিষয়ে অনুসন্ধান ও তদন্ত; সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেড সংক্রান্ত পুজিবাজারে যাবতীয় অনিয়ম ও কারসাজি এবং ২০২০ সালে কোম্পানিটিকে ওভার-দ্য-কাউন্টার (ওটিসি) মার্কেট থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান বোর্ডে পুনরায় তালিকাভুক্তকরণ সংক্রান্ত অনিয়ম এবং কোম্পানিটির শেয়ার মূল্য অস্বাভাবিক বৃদ্ধির সাথে জড়িত ব্যক্তিবর্গ ও প্রতিষ্ঠানসমূহের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান ও তদন্ত।

এছাড়াও, ফরচুন সুজ লিমিটেড সংক্রান্ত পুঁজিবাজারের যাবতীয় অনিয়ম ও কারসাজি, বিনিয়োগকারীদের মধ্যে লভ্যাংশ বিতরণ সংক্রান্ত অনিয়ম এবং কোম্পানিটির শেয়ার মূল্য বৃদ্ধির সাথে জড়িত ব্যক্তিবর্গ ও প্রতিষ্ঠানসমূহের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান ও তদন্ত; রিং শাইন টেক্সটাইল লিমিটেডের প্রাইভেট ও পাবলিক অফারের মাধ্যমে মূলধন উত্তোলন ও বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন অতিরঞ্জিত করে বিক্রয় বেশি দেখানো এবং ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যেমে অর্থ স্থানান্তর/পাচার বিষয়ে অনুসন্ধান ও তদন্ত; একমি পেস্টিসাইডস লিমিটেড সংক্রান্ত পুঁজিবাজারের যাবতীয় অনিয়ম ও কারসাজি, বিনিয়োগকারীদের মধ্যে লভ্যাংশ বিতরণ সংক্রান্ত অনিয়ম এবং আইপিওর মাধ্যমে উত্তোলিত টাকা থেকে ন্যাশনাল ফাইন্যান্সের ঋণ পরিশোধের অনিয়মের বিষয়ে অনুসন্ধান ও তদন্ত; কোয়েস্ট বিডিসি লিমিটেড (পূর্বে পদ্মা প্রিন্টার্স অ্যান্ড কালারস লিমিটেড) সংক্রান্ত পুঁজিবাজারের যাবতীয় অনিয়ম ও কারসাজির বিষয়ে অনুসন্ধান ও তদন্ত; কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড সংক্রান্ত পুঁজিবাজারের যাবতীয় অনিয়ম ও কারসাজির বিষয়ে অনুসন্ধান ও তদন্ত এবং এমারেল্ড ওয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ার অধিগ্রহণ/হস্তান্তর, মূল্য সংবেদনশীল তথ্য সরবরাহ, সেকেন্ডারি মার্কেটে অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধি এবং এ সংক্রান্ত পুঁজিবাজারের যাবতীয় অনিয়ম ও কারসাজির বিষয়ে অনুসন্ধান ও তদন্ত করবে এ কমিটি।

কমিশন প্রয়োজনবোধে অনুসন্ধান ও তদন্ত কমিটিতে নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্ত করতে পারবে। কমিশন অনুসন্ধান ও তদন্ত কমিটিকে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

বিজনেস আওয়ার/ সেপ্টেম্বর ০২ / এ এইচ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: