ঢাকা , সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফের বাড়লো জ্বালানি তেলের দাম

  • পোস্ট হয়েছে : ০৮:০১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২২
  • 5

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: আন্তর্জাতিক বাজারে মঙ্গলবার জ্বালানি তেলের দাম অর্থাৎ ব্রেন্ট ক্রুড তেলের দাম ১ দশমিক ৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ব্যারেলপ্রতি ৮৭ দশমিক ৮৫ ডলার। একইসঙ্গে ইউএস ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ফিউচারের দাম ২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৫ দশমিক ৫৬ ডলার।

এতে এই ধরনের তেলের দাম ২০১৪ সালের অক্টোবরের পর সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে।

জ্বালানি বিশ্লেষকদের দাবি, ইউরোপ ও আমেরিকায় এবার তীব্র শীত পড়ায় ঘর গরম রাখতে জ্বালানির চাহিদা অনেকটা বেড়েছে। চাহিদা বেড়ে যাওয়ার কারণে দামও বাড়ছে।

মহামারি করোনার শুরুতে জ্বালানি তেলের চাহিদা কমে যাওয়ায় দাম অনেক কমে গিয়েছিল। পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তেলের দাম এখন ৭ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে গেছে।

কয়েক মাস আগেই ধারণা করা হচ্ছিল, তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ১০০ ডলার ছাড়িয়ে যাবে। এতে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের গতি ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা সৃষ্টি হয়।

এই পরিস্থিতিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাজারে তেল ছেড়ে সরবরাহ বৃদ্ধির চেষ্টা করে। চীন ও ভারতও একই পথে হাঁটে। এতে তেলের মূল্যবৃদ্ধির ধারায় ছেদ পড়ে। এ ছাড়া ওপেকও দিনে অতিরিক্ত চার লাখ ব্যারেল তেল বাজারে ছাড়ার ঘোষণা দেয়।

বিজনেস আওয়ার/১৮ জানুয়ারি, ২০২২/এএইচ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

ফের বাড়লো জ্বালানি তেলের দাম

পোস্ট হয়েছে : ০৮:০১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২২

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: আন্তর্জাতিক বাজারে মঙ্গলবার জ্বালানি তেলের দাম অর্থাৎ ব্রেন্ট ক্রুড তেলের দাম ১ দশমিক ৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ব্যারেলপ্রতি ৮৭ দশমিক ৮৫ ডলার। একইসঙ্গে ইউএস ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ফিউচারের দাম ২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৫ দশমিক ৫৬ ডলার।

এতে এই ধরনের তেলের দাম ২০১৪ সালের অক্টোবরের পর সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে।

জ্বালানি বিশ্লেষকদের দাবি, ইউরোপ ও আমেরিকায় এবার তীব্র শীত পড়ায় ঘর গরম রাখতে জ্বালানির চাহিদা অনেকটা বেড়েছে। চাহিদা বেড়ে যাওয়ার কারণে দামও বাড়ছে।

মহামারি করোনার শুরুতে জ্বালানি তেলের চাহিদা কমে যাওয়ায় দাম অনেক কমে গিয়েছিল। পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তেলের দাম এখন ৭ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে গেছে।

কয়েক মাস আগেই ধারণা করা হচ্ছিল, তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ১০০ ডলার ছাড়িয়ে যাবে। এতে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের গতি ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা সৃষ্টি হয়।

এই পরিস্থিতিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাজারে তেল ছেড়ে সরবরাহ বৃদ্ধির চেষ্টা করে। চীন ও ভারতও একই পথে হাঁটে। এতে তেলের মূল্যবৃদ্ধির ধারায় ছেদ পড়ে। এ ছাড়া ওপেকও দিনে অতিরিক্ত চার লাখ ব্যারেল তেল বাজারে ছাড়ার ঘোষণা দেয়।

বিজনেস আওয়ার/১৮ জানুয়ারি, ২০২২/এএইচ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: