ঢাকা , বুধবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৪, ২৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিএসইসি গঠনের পরে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৭১টির ‘নো’ ডিভিডেন্ড

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) গঠনের ২৭ বছরে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৭১টি শেয়ারহোল্ডারদের কোন লভ্যাংশ দেবে না। কোম্পানিগুলোর সর্বশেষ লভ্যাংশ সংক্রান্ত সভায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে বর্তমান কমিশনের ৯ বছরে তালিকাভুক্ত হয়েছে এমন ১১ কোম্পানি রয়েছে। আর বাকি ৬০ কোম্পানি পূর্বের ১৮ বছরের।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বিএসইসি ১৯৯৩ সালে গঠনের পরে শেয়ারবাজারে ২৮৪ কোম্পানি তালিকাভুক্ত হয়েছে (তালিকাচ্যুত ছাড়া)। এরমধ্যে ৭১টি বা ২৫ শতাংশ কোম্পানির পর্ষদ সর্বশেষ বার্ষিক চূড়ান্ত সভায় শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এরমধ্যে বর্তমান কমিশনের সময়কালীন তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানির সংখ্যা ১১টি বা ৩.৮৭ শতাংশ। তবে ৭১ কোম্পানির মধ্যে কয়েকটির পর্ষদ বার্ষিক সভাও করেনি এবং লভ্যাংশ ঘোষণা না করার মতো ঘটনা আছে।

লভ্যাংশ না দেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে কমিশন গঠনের প্রথম ৯ বছরে (১৯৯৩-২০০১) তালিকাভুক্ত হওয়া ৪৬ কোম্পানি রয়েছে। এছাড়া দ্বিতীয় ৯ বছরে ১৪টি এবং বর্তমান কমিশনের ১১টি এই তালিকায় রয়েছে।

১৯৯৩ সালে বিএসইসি গঠন হওয়ার পরে তালিকাভুক্ত ২৮৪ কোম্পানির মধ্যে ওভার দ্য কাউন্টার মার্কেটে (ওটিসি) চলে গেছে ৩৫টি। এরমধ্যে প্রথম ৯ বছরে তালিকাভুক্ত হওয়ার কোম্পানিগুলোর ৩৩টি ও দ্বিতীয় ৯ বছরে তালিকাভুক্ত হওয়া ২টি এই মার্কেটে রয়েছে। যেসব কোম্পানির অস্তিত্ব প্রায় বিলীন। যার একটিও দীর্ঘদিন ধরে লভ্যাংশ দেয় না।

এদিকে শেয়ারবাজারে কমিশন গঠনের পরে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে ২৮৪টি এখন শেয়ারবাজারে রয়েছে। তবে গত বছরের রহিমা ফুড ও মডার্ণ ডাইংসহ এ পর্যন্ত শেয়ারবাজারের ইতিহাসে যোগ্যতার অভাবে ৩৮টি কোম্পানি তালিকাচ্যুত বা শেয়ারবাজার থেকে বিতাড়িত করা হয়েছে। এরমধ্যে কমিশন গঠনের প্রথম ১৮ বছরে রহিমা ফুডসহ তালিকাভুক্ত হওয়া কিছু কোম্পানি রয়েছে। যেগুলোর লভ্যাংশতো দূরের কথা, কোন হদিস নেই। এ হিসাবে কমিশন গঠনের প্রথম ১৮ বছরে তালিকাভুক্ত হয়ে লভ্যাংশ না দেওয়া কোম্পানির সংখ্যা স্বাভাবিকভাবেই আরও বেশি।

এছাড়া কমিশন গঠন হওয়ার পরে তালিকাভুক্ত হয়েছে এমন আরও ৬টি কোম্পানিকে তালিকাচ্যুতির জন্য সম্ভাব্য তালিকায় রেখেছে ডিএসই। যেমন কমিশন গঠনের প্রথম ৯ বছরে তালিকাভুক্ত হওয়া মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজ, মেঘনা কনডেন্সড মিল্ক, ইমাম বাটন, বেক্সিমকো সিনথেটিক্স ও শ্যামপুর সুগার মিলস এ তালিকায় রয়েছে। আর দ্বিতীয় ৯ বছরের মধ্যে তালিকাভুক্ত হওয়া শাইনপুকুর সিরামিকসও সম্ভাব্য তালিকাচ্যুতির তালিকায় রয়েছে।

বিএসইসি গঠনের প্রথম ১৮ বছরে তালিকাভুক্ত এবং লভ্যাংশ না দেওয়া কোম্পানিগুলো হচ্ছে-

কোম্পানির নামক্যাটাগরিশেয়ার দর (টাকা)
এক্সেলিসিওর সুজওটিসি১.৩২
মডার্ণ সিমেন্টওটিসি১.৪০
বিডি লাগেজওটিসি১.৪০
বিডি জিপারওটিসি১.৭
মেঘনা শার্ম্প কালচারওটিসি১.৮৫
রাসপিট ইনকরপোরেশন বিডিওটিসি১.৯০
বায়োনিক সী ফুডওটিসি
বাংলাদেশ ডাইংওটিসি২.২৩
চিকটেক্সওটিসি২.৭০
ম্যাক এন্টারপ্রাইজওটিসি৩.০৫
গাছিহাটা অ্যাকুয়া কালচারওটিসি৩.৩৫
এম. হোসাইন গার্মেন্টসওটিসি৩.৪০
রাসপিট ডাটা ম্যানেজমেন্টওটিসি৩.৫০
জার্মান বাংলা জেভি ফুডওটিসি৩.৬০
মোনা ফুডওটিসি
আল-আমিন কেমিক্যালওটিসি৪.২০
ওয়ান্ডারল্যান্ড টয়েজওটিসি
এপেক্স ওয়েভিংওটিসি৫.২০
ডায়নামিক টেক্সটাইলওটিসি৫.২৩
ড্যান্ডি ডাইংওটিসি৫.৮০
পারফিউম কেমিক্যালওটিসি৫.৯০
আজাদি প্রিন্টার্সওটিসি৬.০
মিতা টেক্সটাইলওটিসি৬.০
বাংলাদেশ ইলেকট্রিসিটিওটিসি৬.১৫
বেঙ্গল ফাইন সিরামিকসওটিসি৬.৭
শ্রীপুর টেক্সটাইলওটিসি৯.৫০
মুন্নু ফেব্রিকসওটিসি১০
সালেহ কার্পেট মিলসওটিসি১০.১০
গাল্ফ ফুডসওটিসি১০.৫০
ঢাকা ফিশারিজওটিসি১১.২
রাঙ্গামাটি ফুডওটিসি১১.৯০
বেঙ্গল বিস্কুটওটিসি১৫
রোজ হ্যাভেন বলপেনওটিসি১৮
লেক্সকোওটিসি২২
যশোর সিমেন্টওটিসি৫২.৫০
ইউনাইটেড এয়ারওয়েজজেড১.৪০
বিআইএফসিজেড২.৬০
পিপলস লিজিংজেড
ঢাকা ডাইংজেড৩.১০
আরএন স্পিনিংজেড৩.৭০
ফার্স্ট ফাইন্যান্সজেড৫.১০
গোল্ডেন সনজেড৫.৭০
প্রাইম ফাইন্যান্সজেড
শাইন পুকুর সিরামিকসজেড
সালভো কেমিক্যালজেড১০.৫০
বীচ হ্যাচারিজেড১৩.৬০
ইনটেকজেড১৯.৬০
কেয়া কসমেটিকসজেড২.৬০
বেক্সিমকো সিনথেটিক্সজেড৩.২০
ডেল্টা স্পিনার্সজেড৩.৫০
মিথুন নিটিংজেড৬.৮০
অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজজেড৭.৮০
মেঘনা পেটজেড৯.২০
মেঘনা কনডেন্সড মিল্কজেড১০.৩০
সাফকো স্পিনিংজেড১১.৩০
আরামিট সিমেন্টজেড১২.১০
বিডি ওয়েল্ডিংজেড১৬.৭০
প্রাইম ইন্স্যুরেন্সজেড১৭.১০
ইমাম বাটনজেড২০.৫০
শ্যামপুর সুগার মিলসজেড২৪.২০

বর্তমান কমিশনের সময়কালীন আইপিও অনুমোদন পাওয়া ও লভ্যাংশ না দেওয়া কোম্পানিগুলো হচ্ছে-

কোম্পানির নামক্যাটাগরিবাজার দর (টাকা)
সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইলজেড১.৭০
ফেমিলিটেক্স বিডিজেড১.৮০
তুং হাই নিটিং অ্যান্ড ডাইংজেড
জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশনজেড২.২০
ফারইস্ট ফাইন্যান্সজেড২.৪০
এ্যাপোলো ইস্পাতজেড২.৯০
জাহিনটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজজেড৩.৬০
খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগজেড৬.২০
পদ্মা ইসলামি লাইফ ইন্স্যুরেন্সজেড১৪
এমারেল্ড অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজজেড৯.৫০
সানলাইফ ইন্স্যুরেন্সজেড১৭.৫০

বিজনেস আওয়ার/১৩ মে, ২০২০/আরএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

বিএসইসি গঠনের পরে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৭১টির ‘নো’ ডিভিডেন্ড

পোস্ট হয়েছে : ০৩:০০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৩ মে ২০২০

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) গঠনের ২৭ বছরে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৭১টি শেয়ারহোল্ডারদের কোন লভ্যাংশ দেবে না। কোম্পানিগুলোর সর্বশেষ লভ্যাংশ সংক্রান্ত সভায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে বর্তমান কমিশনের ৯ বছরে তালিকাভুক্ত হয়েছে এমন ১১ কোম্পানি রয়েছে। আর বাকি ৬০ কোম্পানি পূর্বের ১৮ বছরের।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বিএসইসি ১৯৯৩ সালে গঠনের পরে শেয়ারবাজারে ২৮৪ কোম্পানি তালিকাভুক্ত হয়েছে (তালিকাচ্যুত ছাড়া)। এরমধ্যে ৭১টি বা ২৫ শতাংশ কোম্পানির পর্ষদ সর্বশেষ বার্ষিক চূড়ান্ত সভায় শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এরমধ্যে বর্তমান কমিশনের সময়কালীন তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানির সংখ্যা ১১টি বা ৩.৮৭ শতাংশ। তবে ৭১ কোম্পানির মধ্যে কয়েকটির পর্ষদ বার্ষিক সভাও করেনি এবং লভ্যাংশ ঘোষণা না করার মতো ঘটনা আছে।

লভ্যাংশ না দেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে কমিশন গঠনের প্রথম ৯ বছরে (১৯৯৩-২০০১) তালিকাভুক্ত হওয়া ৪৬ কোম্পানি রয়েছে। এছাড়া দ্বিতীয় ৯ বছরে ১৪টি এবং বর্তমান কমিশনের ১১টি এই তালিকায় রয়েছে।

১৯৯৩ সালে বিএসইসি গঠন হওয়ার পরে তালিকাভুক্ত ২৮৪ কোম্পানির মধ্যে ওভার দ্য কাউন্টার মার্কেটে (ওটিসি) চলে গেছে ৩৫টি। এরমধ্যে প্রথম ৯ বছরে তালিকাভুক্ত হওয়ার কোম্পানিগুলোর ৩৩টি ও দ্বিতীয় ৯ বছরে তালিকাভুক্ত হওয়া ২টি এই মার্কেটে রয়েছে। যেসব কোম্পানির অস্তিত্ব প্রায় বিলীন। যার একটিও দীর্ঘদিন ধরে লভ্যাংশ দেয় না।

এদিকে শেয়ারবাজারে কমিশন গঠনের পরে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে ২৮৪টি এখন শেয়ারবাজারে রয়েছে। তবে গত বছরের রহিমা ফুড ও মডার্ণ ডাইংসহ এ পর্যন্ত শেয়ারবাজারের ইতিহাসে যোগ্যতার অভাবে ৩৮টি কোম্পানি তালিকাচ্যুত বা শেয়ারবাজার থেকে বিতাড়িত করা হয়েছে। এরমধ্যে কমিশন গঠনের প্রথম ১৮ বছরে রহিমা ফুডসহ তালিকাভুক্ত হওয়া কিছু কোম্পানি রয়েছে। যেগুলোর লভ্যাংশতো দূরের কথা, কোন হদিস নেই। এ হিসাবে কমিশন গঠনের প্রথম ১৮ বছরে তালিকাভুক্ত হয়ে লভ্যাংশ না দেওয়া কোম্পানির সংখ্যা স্বাভাবিকভাবেই আরও বেশি।

এছাড়া কমিশন গঠন হওয়ার পরে তালিকাভুক্ত হয়েছে এমন আরও ৬টি কোম্পানিকে তালিকাচ্যুতির জন্য সম্ভাব্য তালিকায় রেখেছে ডিএসই। যেমন কমিশন গঠনের প্রথম ৯ বছরে তালিকাভুক্ত হওয়া মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজ, মেঘনা কনডেন্সড মিল্ক, ইমাম বাটন, বেক্সিমকো সিনথেটিক্স ও শ্যামপুর সুগার মিলস এ তালিকায় রয়েছে। আর দ্বিতীয় ৯ বছরের মধ্যে তালিকাভুক্ত হওয়া শাইনপুকুর সিরামিকসও সম্ভাব্য তালিকাচ্যুতির তালিকায় রয়েছে।

বিএসইসি গঠনের প্রথম ১৮ বছরে তালিকাভুক্ত এবং লভ্যাংশ না দেওয়া কোম্পানিগুলো হচ্ছে-

কোম্পানির নামক্যাটাগরিশেয়ার দর (টাকা)
এক্সেলিসিওর সুজওটিসি১.৩২
মডার্ণ সিমেন্টওটিসি১.৪০
বিডি লাগেজওটিসি১.৪০
বিডি জিপারওটিসি১.৭
মেঘনা শার্ম্প কালচারওটিসি১.৮৫
রাসপিট ইনকরপোরেশন বিডিওটিসি১.৯০
বায়োনিক সী ফুডওটিসি
বাংলাদেশ ডাইংওটিসি২.২৩
চিকটেক্সওটিসি২.৭০
ম্যাক এন্টারপ্রাইজওটিসি৩.০৫
গাছিহাটা অ্যাকুয়া কালচারওটিসি৩.৩৫
এম. হোসাইন গার্মেন্টসওটিসি৩.৪০
রাসপিট ডাটা ম্যানেজমেন্টওটিসি৩.৫০
জার্মান বাংলা জেভি ফুডওটিসি৩.৬০
মোনা ফুডওটিসি
আল-আমিন কেমিক্যালওটিসি৪.২০
ওয়ান্ডারল্যান্ড টয়েজওটিসি
এপেক্স ওয়েভিংওটিসি৫.২০
ডায়নামিক টেক্সটাইলওটিসি৫.২৩
ড্যান্ডি ডাইংওটিসি৫.৮০
পারফিউম কেমিক্যালওটিসি৫.৯০
আজাদি প্রিন্টার্সওটিসি৬.০
মিতা টেক্সটাইলওটিসি৬.০
বাংলাদেশ ইলেকট্রিসিটিওটিসি৬.১৫
বেঙ্গল ফাইন সিরামিকসওটিসি৬.৭
শ্রীপুর টেক্সটাইলওটিসি৯.৫০
মুন্নু ফেব্রিকসওটিসি১০
সালেহ কার্পেট মিলসওটিসি১০.১০
গাল্ফ ফুডসওটিসি১০.৫০
ঢাকা ফিশারিজওটিসি১১.২
রাঙ্গামাটি ফুডওটিসি১১.৯০
বেঙ্গল বিস্কুটওটিসি১৫
রোজ হ্যাভেন বলপেনওটিসি১৮
লেক্সকোওটিসি২২
যশোর সিমেন্টওটিসি৫২.৫০
ইউনাইটেড এয়ারওয়েজজেড১.৪০
বিআইএফসিজেড২.৬০
পিপলস লিজিংজেড
ঢাকা ডাইংজেড৩.১০
আরএন স্পিনিংজেড৩.৭০
ফার্স্ট ফাইন্যান্সজেড৫.১০
গোল্ডেন সনজেড৫.৭০
প্রাইম ফাইন্যান্সজেড
শাইন পুকুর সিরামিকসজেড
সালভো কেমিক্যালজেড১০.৫০
বীচ হ্যাচারিজেড১৩.৬০
ইনটেকজেড১৯.৬০
কেয়া কসমেটিকসজেড২.৬০
বেক্সিমকো সিনথেটিক্সজেড৩.২০
ডেল্টা স্পিনার্সজেড৩.৫০
মিথুন নিটিংজেড৬.৮০
অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজজেড৭.৮০
মেঘনা পেটজেড৯.২০
মেঘনা কনডেন্সড মিল্কজেড১০.৩০
সাফকো স্পিনিংজেড১১.৩০
আরামিট সিমেন্টজেড১২.১০
বিডি ওয়েল্ডিংজেড১৬.৭০
প্রাইম ইন্স্যুরেন্সজেড১৭.১০
ইমাম বাটনজেড২০.৫০
শ্যামপুর সুগার মিলসজেড২৪.২০

বর্তমান কমিশনের সময়কালীন আইপিও অনুমোদন পাওয়া ও লভ্যাংশ না দেওয়া কোম্পানিগুলো হচ্ছে-

কোম্পানির নামক্যাটাগরিবাজার দর (টাকা)
সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইলজেড১.৭০
ফেমিলিটেক্স বিডিজেড১.৮০
তুং হাই নিটিং অ্যান্ড ডাইংজেড
জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশনজেড২.২০
ফারইস্ট ফাইন্যান্সজেড২.৪০
এ্যাপোলো ইস্পাতজেড২.৯০
জাহিনটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজজেড৩.৬০
খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগজেড৬.২০
পদ্মা ইসলামি লাইফ ইন্স্যুরেন্সজেড১৪
এমারেল্ড অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজজেড৯.৫০
সানলাইফ ইন্স্যুরেন্সজেড১৭.৫০

বিজনেস আওয়ার/১৩ মে, ২০২০/আরএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: