ঢাকা , শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পুরুষরা যে কারণে ভালোবাসা পায় না

  • পোস্ট হয়েছে : ০৪:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ জুলাই ২০২২
  • 4

বিজনেস আওয়ারঃ ভালোবাসার সম্পর্কগুলো তৈরিতে দুটি মানুষের সম্মতি থাকতে হয়। তবে হুট করে বললাম আর অন্য মানুষটি হ্যাঁ বলে দিলো, বিষয়টা এমন নয়। বেশিরভাগ সময়ই দেখা যায়, ভালোবাসা থেকে পুরুষরাই বঞ্চিত থাকে। এর পেছনে জটিল সমীকরণ রয়েছে। তাহলে চলুন জেনে নেই, যেসব পুরুষ ভালোবাসার প্রস্তাব দেওয়ার পরেও নারীরা তাদের ‌‘না’ বলে দেন-

১. সোজা প্রস্তাব দেওয়া

বেশিরভাগ পুরুষই ভেজালে না গিয়ে সোজা ভালোবাসার প্রস্তাব দিয়ে বসেন। এমনকি জীবনে কখনও কথা না বলার পরও সেই মানুষটিকে প্রস্তাব দেন। সত্যিকার অর্থে এভাবে প্রেমে পড়ার ঘটনা সিনেমাতে ঘটে। বাস্তবে এমনটা করলে ভালোবাসা পাওয়া যায় না। তাই এই ভুল একদমই করা যাবে না।

২. বেশি কথা বলা

বেশি কথা বলার দোষ অনেকেরই রয়েছে। যারা বেশি কথা বলেন, তারা আসলে অন্যের কথা শুনতে চান না। বরং নিজের মতো করেই কথা বলতে থাকেন। কিন্তু প্রেমের ক্ষেত্রে এই কাজটা একদমই করা চলবে না। না হলে সমস্যা আরও বাড়বে।

৩.অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস

অনেকের মধ্যেই অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী হওয়ার প্রবণতা রয়েছে। তারা আসলে মনে করেন- যা বলছেন, যা করছেন সব ঠিক। তাই প্রতিটি মানুষকে অবশ্যই সতর্কতার সঙ্গে আত্মবিশ্বাসের বিষয়ে নজর দিতে হবে। আত্মবিশ্বাস থাকা ভালো, তবে তা যখন নির্দিষ্ট গণ্ডি ছাড়িয়ে যাবে তখনই বাঁধে বিপত্তি।

বেশিরভাগ সময়ই দেখা যায়, ভালোবাসা থেকে পুরুষরাই বঞ্চিত থাকে

৪. মুখ খারাপ

অনেক পুরুষের মধ্যেই মুখ খারাপ করার প্রবণতা রয়েছে। ফলে মুখের ভাষা খারাপ হওয়ার কারণে তাদের অনেকেই পছন্দ করেন না।
এ ক্ষেত্রে নারীরা প্রেমে পড়ার আগে নিশ্চয়ই পুরুষের বিষয়ে কিছু জেনে নেন। এবার তিনি যদি জানতে পারেন যে, মানুষটির মুখের ভাষা খারাপ, তবে তার প্রেমের প্রস্তাবে সাড়ার দেওয়া সম্ভাবনা খুবই কম।

৫.নেশা করা

বহু পুরুষ মনে করেন, নেশা করার বিষয়টি খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। যদিও বিষয়টি একেবারেই তা নয়। এক্ষেত্রে নেশা করলে শরীরে সমস্যা হয়। এর থেকে ভালো কিছু ঘটে না। এমনকি নেশা করা পুরুষকে বেশিরভাগ মহিলা পছন্দও করেন না। এক্ষেত্রে তাদের এড়িয়ে চলতেই ভালোবাসেন মহিলারা। তাই সতর্ক হয়ে যেতে হবে।

বিজনেস আওয়ার/ ২৮ জুলাই, ২০২২/ এস এইচ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

পুরুষরা যে কারণে ভালোবাসা পায় না

পোস্ট হয়েছে : ০৪:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ জুলাই ২০২২

বিজনেস আওয়ারঃ ভালোবাসার সম্পর্কগুলো তৈরিতে দুটি মানুষের সম্মতি থাকতে হয়। তবে হুট করে বললাম আর অন্য মানুষটি হ্যাঁ বলে দিলো, বিষয়টা এমন নয়। বেশিরভাগ সময়ই দেখা যায়, ভালোবাসা থেকে পুরুষরাই বঞ্চিত থাকে। এর পেছনে জটিল সমীকরণ রয়েছে। তাহলে চলুন জেনে নেই, যেসব পুরুষ ভালোবাসার প্রস্তাব দেওয়ার পরেও নারীরা তাদের ‌‘না’ বলে দেন-

১. সোজা প্রস্তাব দেওয়া

বেশিরভাগ পুরুষই ভেজালে না গিয়ে সোজা ভালোবাসার প্রস্তাব দিয়ে বসেন। এমনকি জীবনে কখনও কথা না বলার পরও সেই মানুষটিকে প্রস্তাব দেন। সত্যিকার অর্থে এভাবে প্রেমে পড়ার ঘটনা সিনেমাতে ঘটে। বাস্তবে এমনটা করলে ভালোবাসা পাওয়া যায় না। তাই এই ভুল একদমই করা যাবে না।

২. বেশি কথা বলা

বেশি কথা বলার দোষ অনেকেরই রয়েছে। যারা বেশি কথা বলেন, তারা আসলে অন্যের কথা শুনতে চান না। বরং নিজের মতো করেই কথা বলতে থাকেন। কিন্তু প্রেমের ক্ষেত্রে এই কাজটা একদমই করা চলবে না। না হলে সমস্যা আরও বাড়বে।

৩.অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস

অনেকের মধ্যেই অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী হওয়ার প্রবণতা রয়েছে। তারা আসলে মনে করেন- যা বলছেন, যা করছেন সব ঠিক। তাই প্রতিটি মানুষকে অবশ্যই সতর্কতার সঙ্গে আত্মবিশ্বাসের বিষয়ে নজর দিতে হবে। আত্মবিশ্বাস থাকা ভালো, তবে তা যখন নির্দিষ্ট গণ্ডি ছাড়িয়ে যাবে তখনই বাঁধে বিপত্তি।

বেশিরভাগ সময়ই দেখা যায়, ভালোবাসা থেকে পুরুষরাই বঞ্চিত থাকে

৪. মুখ খারাপ

অনেক পুরুষের মধ্যেই মুখ খারাপ করার প্রবণতা রয়েছে। ফলে মুখের ভাষা খারাপ হওয়ার কারণে তাদের অনেকেই পছন্দ করেন না।
এ ক্ষেত্রে নারীরা প্রেমে পড়ার আগে নিশ্চয়ই পুরুষের বিষয়ে কিছু জেনে নেন। এবার তিনি যদি জানতে পারেন যে, মানুষটির মুখের ভাষা খারাপ, তবে তার প্রেমের প্রস্তাবে সাড়ার দেওয়া সম্ভাবনা খুবই কম।

৫.নেশা করা

বহু পুরুষ মনে করেন, নেশা করার বিষয়টি খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। যদিও বিষয়টি একেবারেই তা নয়। এক্ষেত্রে নেশা করলে শরীরে সমস্যা হয়। এর থেকে ভালো কিছু ঘটে না। এমনকি নেশা করা পুরুষকে বেশিরভাগ মহিলা পছন্দও করেন না। এক্ষেত্রে তাদের এড়িয়ে চলতেই ভালোবাসেন মহিলারা। তাই সতর্ক হয়ে যেতে হবে।

বিজনেস আওয়ার/ ২৮ জুলাই, ২০২২/ এস এইচ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: